Practical
Solutions
১.১.পরীক্ষণের নাম: মাইক্রো
কম্পিউটার বা পার্সোনাল কম্পিউটার পরিচিতি।
তত্ত্ব: একটি ক্লোন
ডেস্কটপ কম্পিউটারের পরিচিতি।
উপকরণ: (ক) হার্ডওয়্যার-এক সেট কম্পিউটার, (খ) সফটওয়্যার-
উইন্ডোজ ১০
কার্যপ্রণালী: একটি ডেস্কটপ কম্পিউটারের
পরিচিতির জন্য আমরা একটি ক্লোন কম্পিউটার সিলেক্ট করি। এখন বিভিন্ন যন্ত্রাংশের
পরিচয় তুলে ধরছি-
১।সিস্টেম ইউনিটঃ বাহ্যিক
দৃষ্টিতে এটা একটা লম্বাটে বাক্সের মতো দেখতে। এই অংশে কম্পিউটার তার যাবতীয়
প্রক্রিয়াজাত করার কাজগুলো করে। এর মধ্যেই থাকে অনেক প্রয়োজনীয় ডিভাইস। যেমন, হার্ডডিস্ক, ফ্লপি ডিস্ক, সিডি বা ডিভিডি
ড্রাইভ, মেইন বোর্ড বা মাদারবোর্ড, র্যাম, প্রসেসর
ইত্যাদি।
২। মনিটরঃ কম্পিউটারের আউটপুট অংশে থাকে
মনিটর। মনিটর হচ্ছে কম্পিউটারে কাজ করার সময় ফলাফল প্রদর্শনের একটা যন্ত্র। এটা
অনেকটা টেলিভিশনের মতো কাজ করে।প্রতিটি মনিটরের একটি অন-অফ সুইচ থাকে, যা দিয়ে এটাকে
অন বা অফ করা যায়। এছাড়া ছোট ছোট কিছু বোতাম থাকে, যা দিয়ে
মনিটরের আলো কম-বেশী করা যায়; ফুটে ওঠা দৃশ্যকে ডানে বা বামে, উপরে বা নীচে
সরানো যায়।
৩। কী-বোর্ড: একটি কীবোর্ডে মোট ৮৪ থেকে
১০১টি কী থাকে, কোন কোন কীবোর্ডে আবার ১০২টি কী থাকে।ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে
কীবোর্ডকে মোটামুটি ৫টি ভাগে ভাগ করা যায়।
৪। মাউস: মাউসের সাথে
আমরা আগেই পরিচিত হয়েছি। এটি অনেকটা ইদুরের মতো দেখতে তাই এর নাম মাউস। এক সরু
প্রান্ত থেকে একটি তার সরাসরি সিস্টেম ইউনিট-এ সংযুক্ত থাকে।
ফলাফলঃ একটি ডেস্কটপ
কম্পিউটার বা পার্সোনাল কম্পিউটারের পরিচিতি দেখানো হলো।
1.1. Name of
Experiment: Introduction to micro computer or personal
computer.
Theory: Introduction
of a clone desktop computer.
Instrument: (a)Hardware-
A set of computer. (b) Software- Windows10
Procedure: We
select a clone computer for the introduction of a desktop computer.
1. System unit: In physical appearance it
looks like a long box. A computer does all the processing in this part. It
contains almost all of the important devices. Like Hard disk, Floppy disk, CD
or DVD drive, Main board or Motherboard, Processor, RAM etc.
2. Monitor: Monitor is the output device of
the computer. Monitor is the device that represents the result when the
computer processes information. It acts more or less like a television. Every
monitor consists of switches to turn the computer on and off.
3. Keyboard: There are a total of 84 to 101
keys, but some keyboards may contain 102 keys. On the basis of use, keyboards
can be divided into 5 types.
4. Mouse: We’re already acquainted to the
mouse. It looks more or less like a mouse so its name is mouse. It is directly
connected to the system unit through a thin wire.
Result: The
different parts of a desktop or a personal computer has been demonstrated.
————————————-
১.২.পরীক্ষণের নাম: কম্পিউটারের
কীবোর্ড ও মাউস পরিচিতি।
তত্ত্ব: একটি সাধারণ
কীবোর্ড ও মাউসের পরিচিতি।
উপকরণ: (ক) হার্ডওয়্যার-এক সেট কম্পিউটার, (খ) সফটওয়্যার-
উইন্ডোজ ১০।
কার্যপ্রণালী: কীবোর্ড হলো এমন একটি
ডিভাইস, যাতে কিছু বাটন অথবা চাবি বিন্যস্ত থাকে, যেটি
মেকানিক্যাল লিভার অথবা ইলেক্ট্রনিক সুইচের মতো কাজ করে। কীবোর্ড হলো কম্পিউটারের
প্রধান ইনপুট ডিভাইস। কীবোর্ডের কীসমূহে কী ছাপানো থাকে। কোনো চিহ্ন তৈরি করতে হলে
কী এক বা একাধিক কী চাপতে অথবা চেপে ধরে রাখতে হবে। মাউস, টাচস্ক্রিন, পেন, ভয়েস রিকগনিশন
আবিষ্কারের পরও কীবোর্ড সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত এবং বহুমুখী ইনপুট ডিভাইস।
কী-বোর্ড পরিচিতি: কী-বোর্ডে ৮৪
থেকে ১০১ টি বা কোন কোন কী-বোর্ডে ১০২টি কী আছে। ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে কী-বোর্ডকে
মোটামুটি ৫টি ভাগে ভাগ করা যায়। ১. ফাংশন কী ২. অ্যারো কী ৩. আলফাবেটিক কী ৪.
নিউমেরিক কী-প্যাড ৫. বিশেষ কী।
ফাংশন কী: কী বোর্ডের
উপরের দিকে বাম পার্শ্বে F1 থেকে F12 পর্যন্ত যে কী গুলো আছে এদেরকে ফাংশন কী বলে। কোন নির্দিষ্ট কাজ
করা যায় বলে একে ফাংশন কী বলে। যেমন, কোন প্রোগ্রামের জন্য help, অথবা কোন
প্রোগ্রাম রান করানো ইত্যাদি কাজে এই কী এর ব্যবহার করা হয়।
অ্যারো কী:কী বোর্ডের ডান
দিকে নিচে পৃথক ভাবে চারটি কী আছে। কোন কোন কী বোর্ডে উপরের দিকেও থাকে। কীগুলোর
উপরে অ্যারো বা তীর চিহ্ন দেওয়া থাকে। যা দিয়ে খুব সহজেই কার্সরকে ডানে, বামে, উপরে এবং নীচে
সরানো যায়। এগুলিকে আবার এডিট কীও বলে। কারণ টেক্স এডিট করার কাজেও এ কীগুলো
ব্যবহার করা হয়।
আলফাবেটিক কী: কী বোর্ডের যে
অংশে ইংরেজী বর্ণমালা A খেকে Z পর্যন্ত সাজানো থাকে সেই অংশকে আলফাবেটিক সেকশন/অংশ বলে।
নিউমেরিক কী-প্যাড: কীবোর্ডের
ডানদিকে ০ থেকে ৯ পর্যন্ত সংখ্যা লেখা যে কীগুলো রয়েছে তাকে নিউমেরিক কী বলে।
এখানে +, -, *, / প্রভৃতি অ্যারিথমেটিক অপারেটর থাকে। এছাড়াও <,
>, = লজিক্যাল অপারেটরগুলো কী বোর্ডে থাকে।
বিশেষ কী: উল্লেখিত কী
গুলো ছাড়া কী-বোর্ডের অন্যান্য কী সমূহ কোন না কোন বিশেষ কার্য সম্পাদন করে বলে
এদেরকে বিশেষ কী বলা হয়- Esc , Tab, Caps Lock, Shift, Ctrl, Alt, Enter, Pause Break,
Print Screen, Delete, Home, End, Page Up, Page Down, Insert, Back Space, Space
Bar, Num Look
মাউস: মাউস একটি
ইনপুট ডিভাইস হলেও পয়েন্টার ডিভাইসও বলা হয়। কম্পিউটার চালু করলে তার পর্দায়
তীর চিহ্নের চেহারার একটি পয়েন্টার বা নির্দেশকে দেখা যায়, যাকে বলা হয়
মাউস পয়েন্টার। মাউসের নাড়াচাড়ার মাধ্যমে এটির অবস্থান পরিবর্তন করা সম্ভব।
এটিও কম্পিউটারের সঙ্গে যুক্ত থাকে তারের মাধ্যমে। যেহেতু হাতে ধরে মাউসটিকে
ব্যবহার করতে হয়, তাই এটির আকৃতি হাতে ধরার উপযোগী করা হয়ে থাকে।
মাউসের উপরিভাগে দুটো চাপ দেওয়ার জায়গা আছে, এর ডান পাশের
বোতামকে বলা হয় রাইট বাটন আর বাম পাশের বোতামকে বলা হয় লেফট বাটন। কম্পিউটার
ওপেন করা থাকলে মাউস নাড়া দিলে একটি তীর চিহ্ন নড়া চড়া করে এটাকে বলা হয় মাউস
পয়েন্টার। আর এই নাড়া চাড়া করাকে বলা হয় মাউস ড্রাগ করা। সাধারণত কোন ফাইল বা
ফোল্ডারের আইকন সিলেক্ট বা নির্বাচন করতে হলে মাউসের পয়েন্টার তার উপর নিয়ে
মাউসের বাম পাশের বোতাম একবার চাপ দিলে তাকে বলে সিঙ্গেল ক্লিক। আর ওটাকে ওপেন
করতে মাউসের বাম পাশের বোতাম ঘন ঘন দুবার চাপ দিতে হয় এই ঘনঘন দুবার চাপ দেওয়াকে
বলে মাউসের ডবল ক্লিক। মাউসের ডান পাশের বোতাম চাপলে তাকে বলে রাইট ক্লিক। এছাড়াও
রয়েছে একটি স্ক্রল বাটন, যা দিয়ে পেইজের উপরে-নীচে স্ক্রল করে দেখা যায়।
ফলাফলঃ একটি সাধারণ
কীবোর্ড ও মাউসের পরিচিতি দেখানো হলো।
1.2 Name of
the experiment: Introduction to keyboard and mouse.
Theory: Introduction
to keyboard and mouse.
Instrument: (a)
Hardware – A set of computer. (b) Software – Windows 10
Procedure:
Keyboard: Keyboard
is a device in which buttons or keys are arranged that act as a mechanical
lever or an electronic switch. Keyboard is the main input device of the
computer. The keys are pressed to create any symbol. The keyboard is a multidimensional
input device, hence more popular even after the invention of mouse, touch
screen and voice recognition.
Classification of
keyboard: There are 84 to 101 keys. some may contain 102. On the basis of
use keyboard can be divided into 5 types. 1. Function key 2. Arrow key 3.
Alphabetic key 4. Numeric key-pad 5. Special key
Function key: The keys
on the upper left side from F1 to F12 are called the function keys. They are
called function keys as they perform specific tasks. For instance, the keys are
used for the HELP of any program, or to run any program.
Arrow key: There
are 4 separate keys at the bottom right. Some keyboards may have it on the
upper side. Arrow symbols are printed on them. By using them the cursor can be
moved left, right, up and down easily. They are used in text editing so they
are also called edit keys
Alphabetic key: The part
of the keyboard where the English alphabet is arranged from A to Z is called
the alphabetic section.
Numeric Key-pad: On the
right side of the keyboard the keys that contain digits from 0 to 9 are called
numeric keys. They also contain arithmetic operations +,-,*,/ Besides these,
the keyboard also contains logical operators <,>, =.
Special keys: In
addition to the keys mentioned, there are some keys to perform some special
functions which are known as special keys, like – Esc, Tab, Caps Lock, Shift,
Ctrl, Alt, Enter, Pause Break, Print Screen, Delete, Home, End, Page Up, Page
Down, Insert, Back Space, Space Bar, NumLock.
Mouse: Though
mouse is an input device, it is also called pointer device. When the computer
is running, the arrow-like pointer on the screen is called mouse pointer. Its
position can be changed by moving the mouse. It is connected to the computer
through a wire. As it is used by the hand, its shape has been made suitable for
holding it.
There are two pressures in the surface of
the mouse, the buttons on the right side are called the right button and the
left button is called the left buttons. If the computer is open, a mouse
pointer is used to make an arrow up and it is called the cursor. And this shake
is called to make the mouse drug. Usually click a mouse pointer over the left
mouse button to select the icon of a file or folder and then press the down
arrow key is called single click. To open the box, double- click the mouse
button to double-press the mouse is called double click . Right click on the
button on the right side of the mouse is called right click . There is also a
scroll button on that appears on the top of the page to scroll down.
Result: A common
keyboard and mouse contract is shown.
১.৩। পরীক্ষণের নাম: উইন্ডোজের
ডেস্কটপ পরিচিতি।
তত্ত্ব: মাইক্রোসফট
উইন্ডোজ-১০ এর ডেস্কটপ পরিচিতি।
উপকরণ: (ক) হার্ডওয়্যার-এক সেট
কম্পিউটার, (খ) সফটওয়্যার- উইন্ডোজ ১০।
কার্যপ্রণালী: উইন্ডোজের ডেস্কটপ
পরিচিতিঃ এখন কম্পিউটার ওপেন করার জন্য প্রস্তুত।এজন্য আমাদের যা করণীয়- প্রথমেই
ভাল করে দেখে নিতে হবে কম্পিউটারের সব ডিভাইসগুলোর বৈদ্যুতিক কেবলসহ কানেকশান কেবল
ঠিকঠাক ভাবে লাগানো আছে কিনা। অর্থাৎ সিস্টেম ইউনিট এর সাথে মনিটর, কীবোর্ড, মাউস ইত্যাদি
যন্ত্রগুলোর তার ঠিকমত লাগাতে হবে। সিস্টেম ইউনিট ও মনিটরের বৈদ্যুতিক তার দু’টি
ষ্ট্যাবিলাইজারের সকেটে স্থাপন করতে হবে এবং ষ্ট্যাবিলাইজারের বিদ্যুৎ কেবলে
বিদ্যুৎ সংযোগ করতে হবে। তারপর সিস্টেম ইউনিট এর প্রধান সুইচ ও মনিটরের সুইচ ওপেন
করতে হবে। এবার কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে। কম্পিউটার তার নিজস্ব কায়দায় ভেতরের
সিষ্টেম সফটওয়্যার বা ডস তার যাবতীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে থাকবে এবং এসময়
মনিটরে বিভিন্ন ধরণের লেখা দেখা যাবে। তারপর একসময় ডস কম্পিউটারের উইন্ডেজ চালু
করে দেবে।এ সময় মনিটরের পর্দায় বা ডেস্কটপের পর্দায় বিভিন্ন ধরণের ছোট ছোট আইকন
বা ছবি ভেসে উঠবে।এটাই উইন্ডোজের ডেস্কটপ।
উপরের বামদিকের কোণায় ‘মাই কম্পিউটার’ নামে একটি
আইকন আছে। এটা আমাদের কম্পিউটারের আইকন। অতএব আমাদের কম্পিউটারের ছবিটিই এখানে ছোট
আকারে ভেস উঠেছে। ঠিক তার নিচে রয়েছে ‘রিসাইকেল বিন’ নামের আরেকটা আইকন। এটাকে
কম্পিউটারের ডাষ্টবিনও বলা হয়ে থাকে। একে অপর কথায় ফাইল ট্রাশ করাও বলে।
উইন্ডোজের অধীনে যে কোন এ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার ইনষ্টল করলে তার আইকনও ডেস্কটবে
দেখা যাবে, যা ব্যবহার করে দ্রুত উক্ত প্রোগ্রাম ওপেন করা এবং কাজ করা যাবে।
ফলাফলঃ উইন্ডোজের ডেস্কটপ পরিচিতি
দেখানো হলো।
1.3 Name of the
experiment: Windows desktop contacts.
Theory: Microsoft’s
desktop Introduction to Windows 10.
Instrument: (a)
Hardware – one set of computers, (b) Software- Windows 10
Procedure: Desktop
contacts in Windows: Now ready to open the computer. The first thing we need to
do is to see if all the devices on the computer are fitted with the electric
cable connection. It means that the system unit will have to properly put the
devices on the monitor, keyboard, mouse etc. The system unit and the monitor’s
two electric cable will have to put in of its stabilizer. Then the system units
main switch and monitor switch has to open. Wait a while. The computer will be
testing the software or DOS inside its own recruits, and different types of
texts can be seen on this monitor. Then at once the DOS computer will turn on
the Windows. At this time, a variety of small icons or images will be floating
on the monitor screen or on the desktop screen. This is the Windows desktop.
In the upper left-corner, there is an icon
named “My Computer”. This is our computer icon. So, the image of our computer
has been in a small shape here. Right down, it is another icon called the
“Recycle Bin”. This is also called the dustbin of computer. It is called
to “Trash file” in other words. If you use any application software under
Windows, the icons will appear on the desktop, which can be used to quickly
open and work with the program.
Result: Windows
desktop contacts shown.
——-
১.৪। পরীক্ষণের নাম: সিস্টেম টুলস্
এর ব্যবহার: স্ক্যানডিস্ক, ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট করা।
তত্ত্ব: মাইক্রোসফট
উইন্ডোজের সিস্টেম টুলস স্ক্যানডিস্ক ও ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট এর ব্যবহার দেখানো হলো।
উপকরণ: (ক) হার্ডওয়্যার-এক সেট
কম্পিউটার, (খ) সফটওয়্যার- উইন্ডোজ ১০।
কার্যপ্রণালী: স্ক্যানডিস্কঃ উইন্ডোজ-১০ এ
স্ক্যানডিস্ক করার জন্য প্রথমে মাই কম্পিউটার থেকে যে কোন ড্রাইভের উপরে মাউসের
রাইট বাটন ক্লিক করলে যে ড্রপডাউন মেনু আসবে সেখান থেকে প্রোর্পাটিজ অপশনে ক্লিক
করতে হবে। এরপর যে উইন্ডোটা আসবে সেখান থেকে টুলস্ ট্যাবে ক্লিক করতে হবে। অতঃপর
সেখান থেকে চেক বাটনে ক্লিক করলে নতুন একটি উইন্ডো ওপেন হবে সেখানে স্ক্যান
ড্রাইভে ক্লক করলেই স্ক্যান ডিস্ক শুরু হবে।
ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট: পিসিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইল
থাকে, যা কাজের কারণে পিসিকে প্রচুর পরিমাণ ফাইল প্রসেস করতে হয়।
প্রসেসের মাঝে ফাইলগুলো অনেক ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। এর ভগ্নাংশ ফাইলগুলো অগোছালো
হয়ে যায়। এই অগোছালো ফাইলগুলো পিসির গতি রোধ করে দেয়। ভগ্নাংশ ফাইলগুলো খুঁজে
বের করার জন্য আবার জোড়া লাগিয়ে দেয়ার জন্য উইন্ডোজে আছে উইন্ডোজ ডিস্ক
ডিফ্রাগমেন্টার। আপনার উইন্ডোজে উইন্ডোজ ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্টার খুঁজে পাওয়ার জন্য
যান start>All Program>Accessories>System Tools এই প্যাথে।
উইন্ডোজ ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্টার থাকার পরও ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্টার হিসেবে Defraggler
নামক
সফটওয়্যারটি ব্যবহার করা ভালো।
ফলাফলঃ সিস্টেম টুলস স্ক্যানডিস্ক ও
ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট এর ব্যবহার দেখানো হলো।
1.4. Name of experiment: Use
of System tools: scanning disk, disk defragment.
Theory: Microsoft
Windows System Tools showed the use of scanners and disk defragment.
Instrument: (a)Hardware-one
set of computer, (b) Software- Windows 10
Procedure: Scan
Disk: Scanning for scanners in Windows-10, first click the right mouse button
on any drive from my computer, then a drop-down menu will show and click on
properties option. The window will then have to click on the tools tab. Then
clicking on the Check button will open a new window and scan disk starts when
click on the scan drive.
Disk Defragment: There are lots of files on
the PC, which are used to process a lot of files on PCs. The files between the
processes are dividend into several groups. The Fraction of the files goes
unsorted. These unsorted files prevent the PC from slowing down. Windows disk
consolidates a couple of files to find the fractions. To find a Windows disc
debugger on your Windows, go to start> All Program > Accessories >
System Tools in this path. Even If you have a Windows disc debugger, it’s
better to use the Defraggler software as a disc defragmenter.
Result: System
tools are shown using the scanner and disk defragment.
২.১। পরীক্ষণের নাম: এইচটিএমএল
ডকুমেন্ট তৈরী ও সংরক্ষণ করা ও টেক্সট ফরমেটিং করা।
তত্ত্ব: Windows-এর Notepad
HTML code লিখে ব্রাউজিং সফট্ওয়্যারে চালু করি।
উপকরণ: হার্ডওয়্যার- এক সেট কম্পিউটার
সফটওয়্যার- Windows
10, Notepad, Google Chrome.
কার্যপ্রণালী:
ক) ডকুমেন্ট তৈরির জন্য প্রথমে start এ ক্লিক করে,
programs -এ ক্লিক করতে হবে ।
খ) Accessories হতে Notepad এ ক্লিক করলে
যে এডিটরটি আসবে তাতে নিম্নলিখিত প্রোগ্রামটি লিখতে হবে।
গ) এবার ফাইল ম্যানুতে ক্লিক করে save কমান্ডে ক্লিক
করার পর যে ডায়ালগ বক্স আসবে সেখানে test1.html লিখে ফাইলটি
সংরক্ষণ করতে হবে ।
<html>
<head>
<title>Test program </title>
</head>
<body>
<p>This is my first program</p>
<h1> This is heading 1 </h1>
<h2> This is heading 2 </h2>
<h6> This is heading 6 </h6>
</body>
</html>
ফলাফল: উপরোক্ত প্রোগ্রামটির আউটপুট দেখার জন্য google
chrome চালু করে File মেনুতে ক্লিক করে Open কমান্ডে ক্লিক করা হলো ।এরপর
নির্দিষ্ট ফোল্ডার হতে ফাইলটিকে সিলেক্ট করে Open কমান্ডে ক্লিক
করে Ok বাটনে ক্লিক করার পর নিচের আউটপুটটি প্রদর্শিত হয়েছে।
2.1. Name of the experiment:
Creating HTML document, saving it and text formatting.
Theory: Writing
HTML Code in Notepad of Windows then run by a browsing software.
Instrument: Hardware-
A set of Computer.
Software: Windows 10, Notepad, Google
Chrome.
Procedure: (A) To
create the document, click on the start first, then click the programs.
(B) Clicking Accessories from Notepad, then
write the following program when the Editor arrives.
(C) Now click on the file menu and save the
file as test1.html name in the dialog box that comes after clicking the save
command.
<html>
<head>
<title>Test program </title>
</head>
<body>
<p>This is my first program</p>
<h1> This is heading 1 </h1>
<h2> This is heading 2 </h2>
<h6> This is heading 6 </h6>
</body>
</html>
Result: To see
the output of the above program, Google Chrome started by clicking on the File
menu and clicking Open command. After that, select the file from the specified
folder and click the Open command and then click the Ok button, then the output
is shown.
২.২। পরীক্ষণের নাম: ওয়েব পেইজে হাইপারলিংক করা।
তত্ত্ব: Windows-এর Notepad HTML code লিখে ব্রাউজিং সফট্ওয়্যারে চালু করি।
উপকরণ: হার্ডওয়্যার- এক সেট কম্পিউটার
সফটওয়্যার- Windows 10, Notepad, Google Chrome.
কার্যপ্রণালী:
ক) ডকুমেন্ট তৈরির জন্য প্রথমে start এ ক্লিক করে, programs -এ ক্লিক করতে হবে ।
খ) Accessories হতে Notepad এ ক্লিক করলে যে এডিটরটি আসবে তাতে নিম্নলিখিত
প্রোগ্রামটি লিখতে হবে।
গ) এবার ফাইল ম্যানুতে ক্লিক করে save কমান্ডে ক্লিক করার পর যে ডায়ালগ বক্স আসবে সেখানে test2.html
লিখে ফাইলটি সংরক্ষণ করতে হবে ।
<html>
<head>
<title>
My web page </title>
</head>
<body>
Some
favourite web site link.
<a
href=”http:/www.yahoo.com”> Link to yahoo</a><br>
<a
href=”http:/www.facebook.com”> Link to facebook</a><br>
<a
href=”http:/www.google.com”> Link to google</a><br>
</body>
</html>
ফলাফল: উপরোক্ত প্রোগ্রামটির আউটপুট দেখার জন্য google chrome চালু করে File মেনুতে ক্লিক করে Open কমান্ডে ক্লিক করা হলো ।এরপর নির্দিষ্ট ফোল্ডার হতে
ফাইলটিকে সিলেক্ট করে Open কমান্ডে
ক্লিক করে Ok বাটনে ক্লিক করার পর নিচের
আউটপুটটি প্রদর্শিত হয়েছে।
ব্যাখ্যা: ডকুমেন্টের এক পাতার
সাথে অন্য পাতার অথবা এক ফাইলের সাথে অন্য ফাইলের সংযোগ পদ্ধতিকে বলা হয়
হাইপারলিংক। এর মাধ্যমে এক ওয়েব পেইজের সাথে অন্য ওয়েব পেইজের লিংক করানো যায়।
নিচে prog1.html এবং prog2.html নামক দুটি ওয়েব পেইজকে লিংক করার জন্য HTML
প্রোগ্রাম দেওয়া হলো। এক ওয়েব পেইজের সাথে অন্য কোনো ওয়েব পেইজের হাইপারলিংক করার
জন্য <a href > বা Anchor Reference ট্যাগ লিখতে হয়।
2.2. Name of
the experiment: Hyperlinking Webpage.
Theory: Writing HTML Code in Notepad of
Windows then run by a browsing software.
Instrument: Hardware: A set of
Computer.
Software: Windows 10, Notepad, Google Chrome.
Procedure: (A) To create the document,
click on the start first, then click the programs.
(B) Clicking Accessories from Notepad, then write the following
program when the Editor arrives.
(C) Now click on the file menu and save the file as test2.html
name in the dialog box that comes after clicking the save command.
<html>
<head>
<title>
My web page </title>
</head>
<body>
Some
favourite web site link.
<a
href=”http:/www.yahoo.com”> Link to yahoo</a><br>
<a
href=”http:/www.facebook.com”> Link to facebook</a><br>
<a
href=”http:/www.google.com”> Link to google</a><br>
</body>
</html>
Result: To see the output of the above program,
Google Chrome started by clicking on the File menu and clicking Open command.
After that, select the file from the specified folder and click the Open
command and then click the Ok button, then the output is shown.
Description: The link method of another file with one
page of document or one file is called hyperlink. This can be linked to a Web
page with a link to another Web page. Below is an HTML program to link to two
Web pages named prog1. html and prog2.html.To add a hyperlink to another Web
page with a Web page, you have to write <a href> or Anchor Reference tag.
২.৩। পরীক্ষণের নাম: ওয়েব পেইজে চিত্র যোগ করা।
তত্ত্ব: Windows-এর Notepad HTML code লিখে ব্রাউজিং সফট্ওয়্যারে চালু করি।
উপকরণ: হার্ডওয়্যার- এক সেট কম্পিউটার
সফটওয়্যার- Windows 10, Notepad, Google Chrome.
কার্যপ্রণালী:
ক) ডকুমেন্ট তৈরির জন্য প্রথমে start এ ক্লিক করে, programs -এ ক্লিক করতে হবে ।
খ) Accessories হতে Notepad এ ক্লিক করলে যে এডিটরটি আসবে তাতে নিম্নলিখিত
প্রোগ্রামটি লিখতে হবে।
গ) এবার ফাইল ম্যানুতে ক্লিক করে save কমান্ডে ক্লিক করার পর যে ডায়ালগ বক্স আসবে সেখানে test3.html
লিখে ফাইলটি সংরক্ষণ করতে হবে ।
<html>
<head>
<title>
picture</title>
</head>
<body>
<img
src=”drmc.jpg”>
</body>
</html>
ফলাফল: উপরোক্ত প্রোগ্রামটির আউটপুট দেখার জন্য google chrome চালু করে File মেনুতে ক্লিক করে Open কমান্ডে ক্লিক করা হলো ।এরপর নির্দিষ্ট ফোল্ডার হতে
ফাইলটিকে সিলেক্ট করে Open কমান্ডে
ক্লিক করে Ok বাটনে ক্লিক করার পর নিচের
আউটপুটটি প্রদর্শিত হয়েছে।
ব্যাখ্যা: HTML ফাইলে ইমেজ যুক্ত
করার জন্য <IMG> যুক্ত করতে হবে। src অ্যাট্রিবিউট ব্যবহৃত হয় ইমেজ ফাইলের
নাম দেওয়ার জন্য। ইমেজের সাইজ নির্ধারণের জন্য width এবং height অ্যাট্রিবিউট
ব্যবহার হয়। <img> ট্যাগের শেষে কোনো ট্যাগ ব্যবহৃত হয়না।
2.3. Name of the
experiment: Adding
image to webpage.
Theory: Writing HTML Code in Notepad of Windows
then run by a browsing software.
Instrument: Hardware: A set of
Computer.
Software: Windows 10, Notepad, Google Chrome.
Procedure: (A) To create the document,
click on the start first, then click the programs.
(B) Clicking Accessories from Notepad, then write the following
program when the Editor arrives.
(C) Now click on the file menu and save the file as test3.html
name in the dialog box that comes after clicking the save command.
<html>
<head>
<title>
picture</title>
</head>
<body>
<img
src=”drmc.jpg”>
</body>
</html>
Result: To see the output of the above program,
Google Chrome started by clicking on the File menu and clicking Open command.
After that, select the file from the specified folder and click the Open
command and then click the Ok button, then the output is shown.
Description: Add the <IMG> tag to the HTML file
to add image. The src attribute is used to provide the name of the image file.
The width and height attributes are used to determine the size of the image. No
tags are used at the end of the <img> tag.
Experiment no-3.1
Experiment Name-The
Structure of the programming code in the C programming language.
Theory-
Different sections of coding and its
functions are discussed for coding of programs through C programming
languages.
Materials-
Hardware: One set computer
Software: Windows 10,
Notepad, Google Chrome
Function- The C
program is a program consisting of one or more functions, including a main ()
function. The function is the building block or unit of the C program. The
function may contain one or more statements. To create a program in C language,
you must first create the required function. They were later assembled.
Documentation Section-This is an optional part of the C program. This section contains the
comments or comments are required by the program. This part has no role in
executing the program. “// “is used for one line comment in C language. As-
//This is my code in C
However, for multiple lines of comment, the beginning /* and the end
*/ are used. As-
/*This is my first program in C. I have written my comment to clarify
my program */
Link Section- This is
an essential part of the program. Tis section links to the header files required
for various functions used in the program. The header file connection rule is:
#include<Header file name>
For example, if a program used the printf () function, the header file
needed for it would be stdio.h which is written in the section through the
following statement.
#include<stdio.h>
Definition Section-
This is an optional part of the C program. The Symbolic constant that is
required for the program is written with #define. As-
#define pi =3.14;
Global Declaration Section-
This is an optional part of the C program. Variables that are used in multiple
functions or throughout the program are declared in this section.
Main () function Section-
This is an essential part of the C program. Every C program has a main ()
function. This function has two parts. Namely- (1) Declarative part (2)
Executable part. In the Declaration section all local variables or variables
used in this function have to be declared. And there should be at least one
statement in the shipping section. Both parts should contain a semicolon (;) at
the end of each statement. The entire body of the function is bounded by a
second parenthesis or {}
Subprogram Section-
This is an optional part of the C program. This section describes all the
user-created functions contained in the program. All of these functions are
used in the main () function. Usually these are all functions at the end of the
main () function, but they can be written before the main () function.
Result- Programming code
structure functions for coding of programs through C programming languages are
discussed.
Experiment No- 3.2
Experiment Name- Enter the code in C programming Language to
calculate the area of the triangle.
Theory- By inputting the length of the three arms of a triangle
using the keyboard, it has to be evaluated and displayed in the result.
Materials- Hardware:
Keyboard, Mouse, Monitor, CPU.
Software:
Windows operating system and C programming language.
Functions- Code are written in C programming Language to
calculate the area of a triangle-
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
#include<math.h>
Void main ( )
{
int a,b,c ;
float s,x ;
clrscr ( ) ;
printf (‘’ Enter Your Three Number “”);
scanf(‘’%d%d%d,&a,&b,&c);
s=(a+b+c)/2;
x=sqrt(s*(s-a)*(s-b)*(s-c));
printf(“%f’,x);
getch ( ) ;
}
Explanation- Given the value of three arms in a triangle, the
formula for calculating the area is -
Here, s= s= (a+b+c)/2
In this program, the values of the three arms are taken by the
variables a, b, c and are donated by the semiconductor and the x-ray X
variable.
Result- Here is how to execute the program by pressing Ctrl+F9
key. After displaying the program, it will be displayed on the monitor –
Enter Your three numbers:
Now, pressing the enter key with the a, b, c variable value 1,
5, 3 will show the result in 8.944
Experiment No- 3.3
Experiment Name- Enter the code in C programming Language to
convert Celsius temperature to Fahrenheit temperature.
Theory- Input the Celsius temperature through the keyboard and
determine its current Fahrenheit value and display the results.
Materials- Hardware:
keyboard, mouse, monitor, CPU
Software:
Windows operating system and C programming language.
Function- Code are written in C programming Language to convert
Celsius temperature to Fahrenheit temperature.
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
Void main( )
{
int c;
floatf;
clrscr() ;
printf(“Enter your celcius temperature:”);
scanf(“%d”,&c);
f=c/5*9+32;
print f(“%f”,f);
getch( );
}
Explanation- The main formula for the Fahrenheit scale
correlation with the Celsius scale for temperature release is as follows:
Here, c means Celsius and f is denoted by Fahrenheit.
Result- Here is how to execute the program by pressing Ctrl+F9
key. After displaying the program, it will be displayed on the monitor –
Enter your celsius temperature:
Now pressing the Enter key with c variable value 30 then the
result will show 86.
Experiment No- 3.4
Experiment Name- To determine whether a
number is a sum, enter the code in the C programming Language.
Theory- Input a number through the keyboard, determining whether it
should be even number and the result displayed.
Materials- Hardware:
keyboard, mouse, monitor, CPU
Software:
Windows operating system and C programming language.
Function- The code written in the C programming
Language to determine if a number is even-
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
Void main ()
{
int n;
clrscr();
printf(“Enter your number:”);
scanf(“%d”,&n);
if(n%2==0);
printf(“The number is even.”);
else
printf(“The number is odd.”);
getch();
}
Explanation- Any even number is divisible by 2.
Given the value of n variables after executing the program, the result will
appear even odd.
Result- Here is the program to execute by pressing Ctrl+F9 key. After
displaying the program, it will be displayed on the monitor.
Enter your number-
Now pressing the enter key with the value of n variable 32, then
result will show The number is even.
Experiment No- 3.5
Experiment Name- Write the code in C
programming Language to determine if a year is a leap year.
Theory- The condition for determining whether an English year is a
leap-year is that if the year is divided by 400 and the remainder is 0 or the
year is divided by 100 and the remainder is not 0 and if the year is divided by
4 and the remainder is 0, then the year will leap year. Otherwise the year will
not leap year. A year will input through keyboard and determine the year is
leap year.
Materials- Hardware:
keyboard, mouse, monitor, CPU
Software:
Windows operating system and C programming language.
Function- The code written in C programming
Language to determine if a year is a leap- year.
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
Void main( )
{
int yr;
clrscr( );
printf(“Enter your year.”);
scanf(“%d,&yr”);
if(yr%400==0) II (yr%100!=0&&(yr%4==0))
printf(“This is leap year.”);
else
printf(“This is not a leap year.”);
getch( );
}
Explanation- Input a year through key board and determine
whether the year is leap year or not and will display in results.
Result- Here is how to execute the program by pressing Ctrl+F9 key. It
will be displaying on the monitor after executing the program-
Enter your year-
Here the yr variable will display the result by pressing the
enter key with the value 2000- the result will: This is not a leap year.
Experiment No- 3.6
Experiment Name- Write the in C programming
Language to calculate the sum of the series-12+22+32+……………..+n2
Theory- Input a number through a keyboard to calculate the sum of the
series , determine the sum and display it on the monitor.
Materials- Hardware:
keyboard, mouse, monitor, CPU
Software:
Windows operating system and C programming language.
Function- Code written in C programming Language
to calculate the sum of series 12+22+32+……………..+n2
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
Void main ()
{
int s=0,n,c;
clrscr();
printf(“Enter your number: ”);
scanf(“%d”,&n);
for(c=1;c<=n;c++)
{
s=s+c*c;
}
Printf(“%d”,s);
getch( );
}
Result- Here is program to execute by pressing Ctrl+F9 key. After
displaying the program, it will be displayed on the monitor.
Enter your number
Now pressing the enter key with the value of n variable 4 and 20
will the result.
Experiment No- 3.7
Experiment Name- Enter the code in C
programming Language to calculate the sum of only even numbers from 1 to 100.
Theory- Only the sum of the even numbers from 1 to 100, should be
shown in the result.
Materials- Hardware:
keyboard, mouse, monitor, CPU
Software:
Windows operating system and C programming language.
Function-Code written in C programming Language
to calculate the sum of only numbers from 1 to 100-
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
Void main( )
{
int s=0,n,c;
clrscr( );
for( c=1;c<=100;c=c+2)
{
s=s+c;
Printf(“%d”,s);
getch();
}
Result- Here is how to execute the program by pressing Ctrl+F9 key.
After the program is executed, it will be displayed on the monitor.
Experiment No- 3.8
Experiment Name-Enter the code in c
programming language to calculate a factorial value.
Theory- In order to calculate the factorial value of a number, it is
necessary to display the result by inputting the number through the keyboard
and calculating the value.
Materials- Hardware:
keyboard, mouse, monitor, CPU
Software:
Windows operating system and C programming language.
Function- The code written in C programming
Language for calculating factorial values of a number-
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
Void main ()
{
int f=1,n,c;
clrscr();
printf(“Enter your number:”);
scanf(“%d”,&n)
for(c=1;c<=n;c++)
{
f=f*c;
}
Printf(“%d”,f);
getch();
}
Result- Here how to execute the program by pressing Ctrl+F9 key. After
displaying the program, it will be displayed on the monitor-
Enter your number;
Now pressing the enter key with the value of n variable 4 , the
result will show 24.
Experiment No- 3.9
Experiment Name- Enter the code in C
programming Language to calculate the two digits GCD.
Theory- In order to calculate GCD of two digits, it is necessary to
display the result by inputting the number through the keyboard and calculating
the value.
Materials- Hardware:
keyboard, mouse, monitor, CPU
Software:
Windows operating system and C programming language.
Function- Code written in the C programming
Language to calculate the two numbers of GCD is-
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
void main()
{
int num1,num2,gcd,remainder,large,small;
printf(“Enter 1st number: “);
scanf(“%d”,& num1);
printf(“Enter 2nd number: “);
scanf(“%d”,& num2);
if (num1 > num2)
{
large = num1;
small = num2;
}
else
{
large = num2;
small = num1;
}
remainder = (large) %(small);
while (remainder != 0)
{
large = small;
small=remainder;
remainder = (large)%(small);
}
gcd = small;
printf(“GCD of %d and %d = %d\n”, num1, num2, gcd);
Getch();
}
Result- Here is how to execute the program by pressing Ctrl+F9 key.
After displaying the program, it will be displayed on the monitor
Experiment No- 3.10
Experiment Name-
Write the code in C programming Language to determine if a number is prime.
Theory- Prime
number is a number that can be divided only 1 and with that number. For
example- 2, 3, 5, 7, 11, 13 etc. We will do C program here to check if a number
is prime.
Materials- Hardware:
keyboard, mouse, monitor, CPU
Software:
Windows operating system and C programming language.
Function- The code written in the C programming
Language to determine if a number is prime-
#include<stdio.h>
main()
{
int n,j;
printf(“Enter a number to check if it is prime or not:”);
scanf(“%d”,&n);
for(j=2;j<=n-1;j++)
{
if(n%j==0)
{
printf(“%d is not prime.”,n);
break;
}
}
if(j==n)
printf(“%d is prime.”,n);
return 0;
}
Result- Here is how to execute the program by pressing Ctrl+F9 key.
After the program is executed, it will be displayed on the monitor.
Experiment No- 3.11
Experiment Name- Write code in C
programming Language to calculate the largest of the three numbers.
Theory- In order to calculate the largest number in three numbers and
display the result by inputting the number through the keyboard and calculating
the large number.
Materials- Hardware:
keyboard, mouse, monitor, CPU
Software:
Windows operating system and C programming language.
Function- Code written in C programming Language
to calculating the largest of three number-
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
Void main ()
{
int a,b,c,x;
clrscr();
printf(‘’Enter Your Three numbers: ‘’);
scanf(“%d%d%d,&a&b&c”);
x=a;
if(x<b)
x=b;
if(x<c)
x=c;
printf(“%d”,x);
getch ();
}
Explanation- The three numbers a, b, c are taken by
the variable and x is the result of the variable. First consider the value of a
variable large and given to x variable. Subsequently, comparing the variables
of b and c with x. and the highest value assigned to x.
Result- Here is how to execute the program by pressing Ctrl+F9 key.
After displaying the program, it will be displayed on the monitor-
Enter Your Three Numbers:
Now pressing the enter key with the value 5, 3 and of a, b, c
variable. The Largest number will show-7.
Experiment No- 3.12
Experiment Name- Enter the code in the C
programming Language to create a number pyramid with numbers up to 1-5.
Theory- Write code using C programming Language to create a number
pyramid with numbers up to 1-5.
Where for, while loop is used.
Materials- Hardware:
keyboard, mouse, monitor, CPU
Software:
Windows operating system and C programming language.
Function- Code written in the C programming Language
to create a number pyramid with numbers up to 1-5.
#include <stdio.h>
int main()
{
int i, space, rows=5, k=0, count = 0, count1 = 0;
for(i=1; i<=rows; ++i)
{
for(space=1; space <= rows-i; ++space)
{
printf(” “);
++count;
}
while(k != 2*i-1)
{
if (count <= rows)
{
printf(“%d “, i);
++count;
}
else
{
++count1;
printf(“%d “, (k-1*count1));
}
++k;
}
count1 = count = k = 0;
printf(“\n”);
}
return 0;
}
Result- Here is how to execute the program by pressing Ctrl+F9 key.
After the program is executed, it will be displayed on the monitor.
Experiment No: 3.13
Experiment Name: Enter the code in the C
programming Language to sort the following numbers from largest to smallest. 8,
7, 14, 12, 18.
Theory- In order to sort the above numbers from the largest to the
smallest , by inputting the numbers through the keyboard , to display the result.
Materials- Hardware:
keyboard, mouse, monitor, CPU
Software:
Windows operating system and C programming language.
Function: The code written in the C programming
Language for sorting the above numbers in the largest order-
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
main()
{
int a[5],i,j,t;
printf(“\n Enter 5 Numbers: “);
for (i=0;i<5;i++)
scanf(“%d”,&a[i]);
for (i=0;i<5;i++)
{
for(j=i+1;j<5;j++)
{
if(a[i]<a[j])
{
t=a[i];
a[i]=a[j];
a[j]=t;
}
}
}
printf(“\n Descending Order is: “);
for(j=0;j<5;j++)
printf(“%d “,a[j]);
getch();
}
Explanation- The 5 Data mentioned in the question
are sorted in descending order. The data is first stored in a single array.
Result- Here is how to execute the program by pressing Ctrl+F9 key.
After displayed the program, it will be displayed on the monitor.
18
14
12
7
8
Experiment No- 3.14
Experiment Name- Write the code in C
programming Language to calculate the value of x in the equation- ax2+bx+c=0
Theory- Write the code in C programming Language to calculate the
value of x in the ax2+bx+c=0
equation, using the mathematical formula for quadratic equations.
Materials- Hardware:
keyboard, mouse, monitor, CPU
Software:
Windows operating system and C programming language.
Function- The code written in C programming
Language for calculating the x of the above equation-
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
#include<math.h>
int main()
{
float a,b,c,d,root1,root2,root;
printf(“Input Values of a, b & c=\n”);
scanf(“%f%f%f”,&a,&b,&c);
d=b*b-4*a*c;
if(d=0)
{
root=-b/(2.0*a);
printf(“Unique Solution=%f\n,root”);
}
else if(d>0)
{
root1=(-b+sqrt(d))/(2.0*a);
root2=(-b-sqrt(d))/(2.0*a);
printf(“root1=%f\n”,root1);
printf(“root2=%f\n”,root2);
}
else
printf(“Roots are imaginary.\n”);
getch();
}
Result- Here is how to execute the program by pressing Ctrl+F9 key.
After the program is executed, it will be displayed on the monitor
Experiment No: 4.1
Experiment Name: Create and save a new database name
Student.
Theory: Using Microsoft Access to create table files and
input data into it, it can be used for various types of processing.
Materials: i) Software- Windows 10, Microsoft Access ii) Hardware- One set of Computer
Procedure: By following the steps for
creating and closing a table file with Microsoft Access enabled:
1.
First, click on start and click on Programs and
then on Microsoft Access, the following dialog box appears.
2.
Now from the dialog box, click on the Blank
Database text button and then click on the OK button, the New Database dialog
box will appear.
3.
At the
bottom of the dialog box, type the file name in the File Name Text Box.
4.
Now, you have to click on create button. After
clicking the Create button, Database window appears on the screen.
5.
Now press the Ctrl+S key to save the database
and the dialog box appears.
6.
Now in the dialog box, type in the Database
Name: Student box and click on the OK button. This time there is a dialog box
called Microsoft Access
7.
If you want to associate another table with this
table then you have to click Yes button. Otherwise you have to click the No
button.
8.
Now click on the File Menu and click on Exit
button to exit Microsoft Access.
Result: A new database named Student has been created and
saved.
---
Experiment No: 4.2
Experiment Name: Create a new table called ST INFO and input
the data of 5 student into it.
Theory: Using Microsoft Access to create table files and
input data into it, it can be used for various types of processing.
Materials: i) Software- Windows 10, Microsoft Access ii) Hardware- One set of Computer
Procedure: Creating a new table called
ST INFO-
1.
Now click on the tables button.
2.
Clicking on the New button will bring up the New
Table dialog box on the screen.
3.
From the New Table dialog box, select Design
View and click on the OK button.
4.
The table Design dialog box displays the cursor
in the first row of the Field Name column.
a)
Here, a field name such as Name is pressed by
the Tab Key Press and in the Data Type column, the text data type is selected.
Now, Tab Key Press will come to the Description column and here you can provide
some additional information about the field.
b)
Next, type the name of the next field, such as
Roll No and press Tab Key Press in the Data Type column to select the data as number
data type. Now, Tab Key Press will come to the Description column and here you
can provide some additional information about that field.
c)
Now the name of the next field, such as Marks
and press Tab Key Press in the Data Type column to select the data as number
data type. Now, Tab Key Press will come to the Description column and here you
can provide some additional information about that field.
d)
Similarly, by typing the name of the next field
such as Group and pressing Tab Key Press, the Data Type column is actually
selected in the Data Type column. Now, Tab Key Press will come to the
Description column and here you can provide some additional information about
that field.
e)
Now press that Ctrl+S key to save the file and
the following dialog box appears.
f)
Now, in the dialog box, type Table Name: ST INFO
in the Table Name box and click on the OK button. This time there is a dialog
box called Microsoft Access.
g)
If you want to associate another table with this
table then you have to click Yes button. Otherwise you have to click the No
button.
h)
Now click on the File menu and click on Exit
button to exit Microsoft Access.
Input Data for 5 student-
The following steps are accomplished by introducing
Microsoft Access to add records to a table file.
1.
First, click on Start and click on programs and
then on Microsoft Access, the following dialog box appears.
2.
From here, open an existing file command by selecting
the nitol database and clicking on the OK button.
3.
Now, from the Database window, select the Pavel
table and click on the Open button and the following dialog box will appear.
Result: Creating a new table called ST INFO and inputting
the data of 5 students into it.
---
Experiment No: 4.3
Experiment Name:
Table Structure Modification: Adding a New Field.
Theory: Using Microsoft Access, you can create a table file
and change its structure. Various types of processing can be done, such as
deleting fields, adding new fields, and so on.
Materials: i) Software- Windows 10, Microsoft Access ii) Hardware- One set of Computer
Procedure: How to add a new field to a
table file-
Below is the steps to change the structure of a table file
by launching Microsoft Access to add the Address field between the Name and
Roll No field:
1.
First, click on Start and click on programs and
then click on Microsoft Access, the following dialog box appears.
2.
From here, click on the Open an existing file
command, select the Student database and click on the OK button.
3.
Now, select the ST INFO table from the Database
window and click on the Design button and the following dialog box will appear.
4.
Here you have to select the Roll No field from
the Pavel table and click on Rows from the Insert menu.
5.
Here, the following dialog box will appear if
you want to close the database file by typing the name of the address field and
determining its data type.
6.
You have to click the Yes button.
Result: Changing the table structure and adding a new field.
---
Experiment No- 4.4
Experiment Name: Create a query table with all the
information of the two students.
Theory: Using Microsoft Access, the records stored in a
table file can be subjected to separate records or portions of the condition.
Materials: i) Software- Windows 10, Microsoft Access ii) Hardware- One set of Computer
Procedure: Following are the steps for
creating a query file, separated by a record of those above 90 of the Marks
field value-
1.
First, click on Start and click on
programs and then on Microsoft Access, the following dialog box appear.
2.
From here, click on the Open an
existing file command, select the student database and click on the OK button.
3.
Now with the mouse click on the
queries command and click on the New button, so the New Queries dialog box will
appear on the screen.
4.
Select Design View from the dialog
box and click on the OK button. The Show Table dialog box on the screen will
display a list of all the table file names in that database.
5.
Now select the ST INFO table file.
6.
Now click on the Add button.
7.
Now click on Close button and the
following query window will appear on the screen.
8.
Now click on the Drop Down Key in
the first cell of the row. List all the fields in the file specified here.
First we have to select the Name field from the list. This way, we have to
click on the Drop Down key in the second cell of the field row. It will show a
list of all the fields in the file defined here. First select the Roll No field
from the list. This way we have to select all the required fields.
9.
The table file name will be set
automatically in the table row.
10.
If the file is sorted according to
particular field, then you need to select the Ascending or Descending order by
clicking the Drop Down Key in the column used for the specific field of the
Sort row. Here the Marks field is sorted.
11.
In the Marks cell of Criteria
row>90 conditions must be entered.
12.
The following dialog box appears
when you press Ctrl+S to save the query file to memory.
13.
Now type the query file name in
the dialog box and click on the Ok button.
14.
Now click on the File menu and
click on Exit button to exit Microsoft Access.
Result: A query table was created with all the
information of the two students.
---
Experiment No: 4.5
Experiment Name: Generate report for print.
Theory: Create and print a report using
Microsoft Access.
Materials: i) Software- Windows 10, Microsoft Access ii) Hardware- One set of Computer
Procedure: The procedure for preparing the report
is as follows-
1.
First, click on Start and click on
Programs and then click on Programs and then on Microsoft Access the following
dialog box appear.
2.
From here, click on the open an
existing file command, select the Student database and click on the OK button.
3.
Click on Create button.
4.
An automatic report of the table
with open data will be created by clicking on the report command option.
5.
Click the Save button and a name
for the report should be clicked on the OK button.
To create a
custom report like this without creating a report in the specified format, you
can create a report by going to different bands of the Design Report window
displayed by clicking on the Report Design command option.
Result: Report generated for print.